১১:৪৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে কমপ্লিট শাটডাউন: ৪টি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ সহ ভাঙচুর

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ০৬:২৫:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের সকল কারখানা খুলে দেয়ার দাবি ও সকল সমস্যা সমাধান না হওয়ায় নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসুচী পালন করছে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেডের শ্রমিকরা।

বুধবার দুপুরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের শ্রীপুর এলাকায় সানসিটির মাঠে তারা জড়ো হয়ে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক দুইপাশেই অবরোধ করে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচী পালন করছে তারা।

এদিকে রাস্তা অবরোধের পর একটি কাভারভ্যানসহ তিনটি পরিবহনে আগুন সহ বেশ কিছু গাড়ি ভাঙ্গচুর করেছে শ্রমিকরা। হঠাৎ রাস্তা অবরোধ করায় প্রায় আটকা পড়েছে দূরপাল্লার কয়েশত যানবাহন। সকল প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনায় এরাতে যৌথ বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে।

শ্রমিকদের অভিযোগ, ৫ আগষ্টের পর স্বাভাবিক কার্যক্রম হারিয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপের অধিকাংশ কারখানা। কোন পাওনা না মিটিয়েই কারখানা গুলোকে লে আউট ঘোষণা করেন। এতে করে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে যায়। পরিবার নিয়ে অর্থকষ্টে সময় পার করছেন তারা। অনেকদিন এই সমস্যার সমাধান না হওয়ার কারনে আজথেকে কমপ্লিট শাটডাউন চলবে। দাবি মানা না হওয়া পর্যন্ত তাদের এই কর্মসূচী চলমান থাকবে।

Tag :
About Author Information

নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে কমপ্লিট শাটডাউন: ৪টি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ সহ ভাঙচুর

প্রকাশের সময়ঃ ০৬:২৫:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের সকল কারখানা খুলে দেয়ার দাবি ও সকল সমস্যা সমাধান না হওয়ায় নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসুচী পালন করছে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেডের শ্রমিকরা।

বুধবার দুপুরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের শ্রীপুর এলাকায় সানসিটির মাঠে তারা জড়ো হয়ে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক দুইপাশেই অবরোধ করে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচী পালন করছে তারা।

এদিকে রাস্তা অবরোধের পর একটি কাভারভ্যানসহ তিনটি পরিবহনে আগুন সহ বেশ কিছু গাড়ি ভাঙ্গচুর করেছে শ্রমিকরা। হঠাৎ রাস্তা অবরোধ করায় প্রায় আটকা পড়েছে দূরপাল্লার কয়েশত যানবাহন। সকল প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনায় এরাতে যৌথ বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে।

শ্রমিকদের অভিযোগ, ৫ আগষ্টের পর স্বাভাবিক কার্যক্রম হারিয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপের অধিকাংশ কারখানা। কোন পাওনা না মিটিয়েই কারখানা গুলোকে লে আউট ঘোষণা করেন। এতে করে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে যায়। পরিবার নিয়ে অর্থকষ্টে সময় পার করছেন তারা। অনেকদিন এই সমস্যার সমাধান না হওয়ার কারনে আজথেকে কমপ্লিট শাটডাউন চলবে। দাবি মানা না হওয়া পর্যন্ত তাদের এই কর্মসূচী চলমান থাকবে।