০২:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২০২৪ সালে রেকর্ড অভিবাসীর মৃত্যু, শীর্ষে এশিয়া

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ১১:৩৮:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
  • ৮৯ বার পড়া হয়েছে

আলোকিত কন্ঠ ডেস্কঃ ২০২৪ সালে বিশ্বজুড়ে সীমান্ত পাড়ি দিতে গিয়ে রেকর্ড ৮ হাজার ৯৩৮ জন অভিবাসী প্রাণ হারিয়েছেন। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে, কারণ অনেক মৃত্যু নথিভুক্ত হয় না বা নিখোঁজ ব্যক্তিদের কোনো খোঁজ মেলে না। খবরে এপির।

আইওএম-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়া ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ অঞ্চল, যেখানে গত বছর ২ হাজার ৭৮৮ জন অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভূমধ্যসাগর (২ হাজর ৪৫২ মৃত্যু) এবং তৃতীয় অবস্থানে আফ্রিকা (২ হাজার ২৪২ মৃত্যু)। এছাড়া ক্যারিবীয় অঞ্চলে ৩৪১, ইউরোপে ২৩৩ এবং কলম্বিয়া ও পানামার মধ্যবর্তী দারিয়েন গিরিখাতে ১৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছের্ড।

আইওএম-এর মিসিং মাইগ্রেন্টস প্রকল্পের সমন্বয়ক জুলিয়া ব্ল্যাক বলেন, প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে, কারণ অনেক মৃত্যুর খবর নথিভুক্ত হয় না বা অজানাই থেকে যায়।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন অর্থসহায়তা সংকটের কারণে আইওএম তাদের গুরুত্বপূর্ণ ‘জীবন রক্ষাকারী’ অনেক কর্মসূচি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে। এতে বিশ্বের লাখো অভিবাসী নতুন করে সংকটে পড়বেন। বিশেষজ্ঞরা এই ভয়াবহ অভিবাসন সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি মানবিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

শার্শায় নাশকতা মামলায় ইয়ানূরসহ ১০ আসামী কারাগারে

২০২৪ সালে রেকর্ড অভিবাসীর মৃত্যু, শীর্ষে এশিয়া

প্রকাশের সময়ঃ ১১:৩৮:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

আলোকিত কন্ঠ ডেস্কঃ ২০২৪ সালে বিশ্বজুড়ে সীমান্ত পাড়ি দিতে গিয়ে রেকর্ড ৮ হাজার ৯৩৮ জন অভিবাসী প্রাণ হারিয়েছেন। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে, কারণ অনেক মৃত্যু নথিভুক্ত হয় না বা নিখোঁজ ব্যক্তিদের কোনো খোঁজ মেলে না। খবরে এপির।

আইওএম-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়া ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ অঞ্চল, যেখানে গত বছর ২ হাজার ৭৮৮ জন অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভূমধ্যসাগর (২ হাজর ৪৫২ মৃত্যু) এবং তৃতীয় অবস্থানে আফ্রিকা (২ হাজার ২৪২ মৃত্যু)। এছাড়া ক্যারিবীয় অঞ্চলে ৩৪১, ইউরোপে ২৩৩ এবং কলম্বিয়া ও পানামার মধ্যবর্তী দারিয়েন গিরিখাতে ১৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছের্ড।

আইওএম-এর মিসিং মাইগ্রেন্টস প্রকল্পের সমন্বয়ক জুলিয়া ব্ল্যাক বলেন, প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে, কারণ অনেক মৃত্যুর খবর নথিভুক্ত হয় না বা অজানাই থেকে যায়।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন অর্থসহায়তা সংকটের কারণে আইওএম তাদের গুরুত্বপূর্ণ ‘জীবন রক্ষাকারী’ অনেক কর্মসূচি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে। এতে বিশ্বের লাখো অভিবাসী নতুন করে সংকটে পড়বেন। বিশেষজ্ঞরা এই ভয়াবহ অভিবাসন সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি মানবিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।