১১:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেরপুরের নকলায় ২ ফার্মেসীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ১১:০৮:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
  • ৫৪ বার পড়া হয়েছে

 

শেরপুর প্রতিনিধি: শেরপুরের নকলায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষুধের দোকানে বিক্রির উদ্দেশ্যে মজুত রাখার অপরাধে দুই ফার্মেসীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

২৮ এপ্রিল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে নকলা পৌর শহরের হলচত্বরে খন্দকার ড্রাগ হাউস ও হাবিব মেডিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযান চালিয়ে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দীপ জন মিত্র। এসময় জেলা ঔষধ তত্বাবধায়কের কার্যালয়ের ঔষধ পরিদর্শক মো. জাহিদুল ইসলামসহ পুলিশ বিভাগের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপ জন মিত্র জানান, অভিযানে ফার্মেসীতে লাইসেন্স আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হয়েছে।

এ অভিযানে “ঔষধ ও কসমেটিকস আইন, ২০২৩” মোতাবেক মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ দোকানে বিক্রির উদ্দেশ্যে রাখার অপরাধে দুই ঔষধ ফার্মেসীর মালিককে ১০ হাজার করে দুইটি মামলায় মোট ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। জনস্বার্থে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

শেরপুরের নকলায় ২ ফার্মেসীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা

প্রকাশের সময়ঃ ১১:০৮:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

 

শেরপুর প্রতিনিধি: শেরপুরের নকলায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষুধের দোকানে বিক্রির উদ্দেশ্যে মজুত রাখার অপরাধে দুই ফার্মেসীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

২৮ এপ্রিল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে নকলা পৌর শহরের হলচত্বরে খন্দকার ড্রাগ হাউস ও হাবিব মেডিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযান চালিয়ে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দীপ জন মিত্র। এসময় জেলা ঔষধ তত্বাবধায়কের কার্যালয়ের ঔষধ পরিদর্শক মো. জাহিদুল ইসলামসহ পুলিশ বিভাগের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপ জন মিত্র জানান, অভিযানে ফার্মেসীতে লাইসেন্স আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হয়েছে।

এ অভিযানে “ঔষধ ও কসমেটিকস আইন, ২০২৩” মোতাবেক মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ দোকানে বিক্রির উদ্দেশ্যে রাখার অপরাধে দুই ঔষধ ফার্মেসীর মালিককে ১০ হাজার করে দুইটি মামলায় মোট ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। জনস্বার্থে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।