স্টাফ রির্পোটার:
জেলার সাতটি উপজেলার মধ্যে পাঁচটিতেই নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে চলতি মৌসুমে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।এর আগে মোট চার হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক বীজ ও সার পেয়েছেন আমন ধানের উৎপাদন বাড়াতে সরকারের প্রণোদনা হিসেবে চলতি মৌসুমে জেলায় সরকারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে এক বিঘা চাষের জন্য ৫ কেজি (কেজি) আমন বীজ বিতরণ করেছে। জমি এবং প্রয়োজনীয় সার, ১০কেজি ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট সহ (ডিএপি) এবং ১০ কেজি মিউরেট অফ পটাশ (এমওপি), তালিকাভুক্ত প্রতিটি কৃষক বিনামূল্যে খরচ।
ডিএই অফিস সূত্র জানায়, আমন ধান সাধারণত পলিমাটিতে জন্মে। তাহলে জেলার নির্বাচিত পাঁচটি উপজেলার মধ্যে বীজ বিতরণ করা হয়।
উপজেলাগুলো হলো মানিকগঞ্জ সদর, সাটুরিয়া, সিংগাইর, ঘিওর ও দৌলতপুর। টি-আমন চাষীরা মূলত বর্ষার পানির উপর নির্ভরশীল। কিন্তু চলতি মৌসুমে মৌসুমি পানি পাওয়া যায় না। সুতরাং, অধিকাংশ চাষীরা পুরো এলাকা জুড়েই গিলে ফেলার যন্ত্রের পানির ওপর নির্ভরশীল।
ডিএই এর উপ-পরিচালক আবু মোহাম্মদ এনায়েত উল্লাহ বলেন, অধিদপ্তর নির্ধারণ করেছে।১০,০৫০ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা জেলায় ৩৩,৭৮৯ টন পরিষ্কার চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা। কিন্তু কৃষকরা১১,৪৬২ হেক্টর জমি চাষ করেছেন, যা ১,৪১২ হেক্টর বেশি। নির্দিষ্ট লক্ষ্য।