০৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পূর্ব শত্রুতায় বান্দু উরাওকে নৃসংসভাবে যখম রামেক হাসপাতলে ভর্তি

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ০৮:২৭:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ১৯৬ বার পড়া হয়েছে
ছোটন সরদার রাজশাহী : পূর্ব শত্রুতার জেরে বান্দু উরাও সংঘবদ্ধ হামলা ও নৃসংসভাবে যখমের স্বীকার হয়েছেন। তিনি রামেক হাসপাতালে আর্থোপেডিস্ক বিভাগে ৩১ নং ওয়ার্ডে ৮ জানুয়ারি থেকে অদ্যবদি ৮ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সরজমিনে জানা যায় গত ৮ জানুয়ারি ২০২৩ বর্গা কৃষিজমিতে সরকারি খাস পুকুরের পানি সেচে বান্দু উরাওকে বাধা দেয় দুর্বৃত্তরা।বান্দু উরাও বাধার কারন জানতে চাইলে, তারা বলে আবাদি জমির মালিকের সাথে তাদের বিরোধ  তাই সেচ দেওয়া যাবে না। খাসপুকুর বান্দু উরাও এবং গ্রাম কমিটির নামে লিজ হয়েছে তিনিই সকল দ্বায়িত্ব পালন করেন।
কৃষিজমিতে পানি সেচ দিতে গেলে হামলাকারীরা তখন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে  পরিবারের সদস্যদের অতর্কিত হামলা চালায়। এঘটনায় বান্দু উরাওয়ের  সহধর্মিণীর    পা ভেঙ্গে যায়।।তখন তারা নিকটস্থ থানায় মামলা দায়ের করে।এবং জামিনে বের হয়ে মামলা চলাকালীন ৮ জানুয়ারি ২০২৪ আসামিরাএই ঘটনার সূত্র ধরে  ভুক্তভোগীর বাড়ির আঙ্গিনা দিয়ে রাস্তা চেয়ে পূনরায় সংঘবদ্ধ হামলা চালায়, নৃসংসভাবে পিটিয়ে যখম করে, মূমুর্ষ অবস্থায় বান্দু উরাওকে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।দূর্বৃত্তরা সিমানাপ্রাচীর ও নির্মানাধীন ওয়াল ভেঙ্গে ফেলে,ঘরের সকল আসবাবপত্র ভাংচুর করে এবং মালামাল লুটপাট করে। এঅবস্থায় মানবেতর জীবন যাপন করছে  ভুক্তভোগীর পরিবার।এঘটনায় ১১/১/২৪ পত্নীতলা থানায় আরও একটি মামলা করা হয়,মামলা নং ১৫২/১(৩)।মামলা দায়ের করার পরেও দূর্বৃত্তরা মামলা প্রত্যাহরের জন্য ভয়ভিতি দেখাচ্ছে।
এঅবস্থায় সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সহোযোগিতা চেয়েছে আদিবাসী বান্দুর পরিবার।বান্দুর পরিবার জানায় বাড়ির পেছন দিয়ে সুপ্রসস্থ রাস্তা থাকা সর্ত্বেও সেই রাস্তা অবরুদ্ধ করে জোরপূর্বক আমার বাড়ির আঙ্গিনা দিয়ে রাস্তা চাচ্ছে আসামিরা।
Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

মধুপুরে স্বপন ফকির এর পক্ষ থেকে সুপ্রীয়া ম্রী পেলেন ঘর তৈরির ঢেউটিন

পূর্ব শত্রুতায় বান্দু উরাওকে নৃসংসভাবে যখম রামেক হাসপাতলে ভর্তি

প্রকাশের সময়ঃ ০৮:২৭:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
ছোটন সরদার রাজশাহী : পূর্ব শত্রুতার জেরে বান্দু উরাও সংঘবদ্ধ হামলা ও নৃসংসভাবে যখমের স্বীকার হয়েছেন। তিনি রামেক হাসপাতালে আর্থোপেডিস্ক বিভাগে ৩১ নং ওয়ার্ডে ৮ জানুয়ারি থেকে অদ্যবদি ৮ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সরজমিনে জানা যায় গত ৮ জানুয়ারি ২০২৩ বর্গা কৃষিজমিতে সরকারি খাস পুকুরের পানি সেচে বান্দু উরাওকে বাধা দেয় দুর্বৃত্তরা।বান্দু উরাও বাধার কারন জানতে চাইলে, তারা বলে আবাদি জমির মালিকের সাথে তাদের বিরোধ  তাই সেচ দেওয়া যাবে না। খাসপুকুর বান্দু উরাও এবং গ্রাম কমিটির নামে লিজ হয়েছে তিনিই সকল দ্বায়িত্ব পালন করেন।
কৃষিজমিতে পানি সেচ দিতে গেলে হামলাকারীরা তখন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে  পরিবারের সদস্যদের অতর্কিত হামলা চালায়। এঘটনায় বান্দু উরাওয়ের  সহধর্মিণীর    পা ভেঙ্গে যায়।।তখন তারা নিকটস্থ থানায় মামলা দায়ের করে।এবং জামিনে বের হয়ে মামলা চলাকালীন ৮ জানুয়ারি ২০২৪ আসামিরাএই ঘটনার সূত্র ধরে  ভুক্তভোগীর বাড়ির আঙ্গিনা দিয়ে রাস্তা চেয়ে পূনরায় সংঘবদ্ধ হামলা চালায়, নৃসংসভাবে পিটিয়ে যখম করে, মূমুর্ষ অবস্থায় বান্দু উরাওকে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।দূর্বৃত্তরা সিমানাপ্রাচীর ও নির্মানাধীন ওয়াল ভেঙ্গে ফেলে,ঘরের সকল আসবাবপত্র ভাংচুর করে এবং মালামাল লুটপাট করে। এঅবস্থায় মানবেতর জীবন যাপন করছে  ভুক্তভোগীর পরিবার।এঘটনায় ১১/১/২৪ পত্নীতলা থানায় আরও একটি মামলা করা হয়,মামলা নং ১৫২/১(৩)।মামলা দায়ের করার পরেও দূর্বৃত্তরা মামলা প্রত্যাহরের জন্য ভয়ভিতি দেখাচ্ছে।
এঅবস্থায় সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সহোযোগিতা চেয়েছে আদিবাসী বান্দুর পরিবার।বান্দুর পরিবার জানায় বাড়ির পেছন দিয়ে সুপ্রসস্থ রাস্তা থাকা সর্ত্বেও সেই রাস্তা অবরুদ্ধ করে জোরপূর্বক আমার বাড়ির আঙ্গিনা দিয়ে রাস্তা চাচ্ছে আসামিরা।