১১:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বগুড়ার বনানী আবাসিক হোটেলে মা-ছেলের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ০৬:৫৫:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ জুন ২০২৪
  • ৭৩৭ বার পড়া হয়েছে

বগুড়ার শাজাহানপুরের বনানী বাজার এলাকার একটি আবাসিক হোটেলের কক্ষ থেকে মা ও তাঁর এক বছরের ছেলের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের হত্যার অভিযোগে শিশুটির বাবাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতের কোনো একসময় বনানী শুভেচ্ছা আবাসিক হোটেলে ৩০১ নম্বর কক্ষে এই হত্যার ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানিয়েছে, নিহত দুজন হলেন মা আশামণি (২০) ও তাঁর এক বছরের ছেলে আবদুল্লাহ আল রাফি। অভিযুক্ত সেনাসদস্য আজিজুল হক (২৩) চট্টগ্রাম সেনানিবাসে কর্মরত। দুই মাসের ছুটিতে তিনি সপরিবারে বগুড়ায় আসেন। আজিজুল বগুড়ার ধুনটের হামিদুর রহমানের ছেলে।

শাজাহানপুর থানার পুলিশ ও হোটেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, গতকাল সন্ধ্যায় আজিজুল হক তাঁর স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে হোটেলে আসেন। রাত্রীযাপনের জন্য তিনি একটি কক্ষ ভাড়া নেন। রাতের কোনো একসময় হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে

শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানান, স্ত্রী-সন্তানকে গলা কেটে হত্যার পর প্রথমে হোটেল কক্ষ ত্যাগ করেছিলেন আজিজুল হক। পরে হোটেল কক্ষে এসে নাটক সাজানোর চেষ্টা করলে হোটেল কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। পুলিশে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে আজিজুল হক কে আটক করে।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

বাগআঁচড়া শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন সম্পন্ন, বাবু-রাজ্জাক প্যানেল বিজয়ী

বগুড়ার বনানী আবাসিক হোটেলে মা-ছেলের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

প্রকাশের সময়ঃ ০৬:৫৫:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ জুন ২০২৪

বগুড়ার শাজাহানপুরের বনানী বাজার এলাকার একটি আবাসিক হোটেলের কক্ষ থেকে মা ও তাঁর এক বছরের ছেলের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের হত্যার অভিযোগে শিশুটির বাবাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতের কোনো একসময় বনানী শুভেচ্ছা আবাসিক হোটেলে ৩০১ নম্বর কক্ষে এই হত্যার ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানিয়েছে, নিহত দুজন হলেন মা আশামণি (২০) ও তাঁর এক বছরের ছেলে আবদুল্লাহ আল রাফি। অভিযুক্ত সেনাসদস্য আজিজুল হক (২৩) চট্টগ্রাম সেনানিবাসে কর্মরত। দুই মাসের ছুটিতে তিনি সপরিবারে বগুড়ায় আসেন। আজিজুল বগুড়ার ধুনটের হামিদুর রহমানের ছেলে।

শাজাহানপুর থানার পুলিশ ও হোটেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, গতকাল সন্ধ্যায় আজিজুল হক তাঁর স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে হোটেলে আসেন। রাত্রীযাপনের জন্য তিনি একটি কক্ষ ভাড়া নেন। রাতের কোনো একসময় হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে

শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানান, স্ত্রী-সন্তানকে গলা কেটে হত্যার পর প্রথমে হোটেল কক্ষ ত্যাগ করেছিলেন আজিজুল হক। পরে হোটেল কক্ষে এসে নাটক সাজানোর চেষ্টা করলে হোটেল কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। পুলিশে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে আজিজুল হক কে আটক করে।