১১:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যে কারনে শান্তিতে নোবেল পেল জাপানের মানবাধিকার সংগঠন 

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ০৩:৪৮:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪
  • ১২৯ বার পড়া হয়েছে

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চলতি বছরের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন নিহন হিডানকিও। আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ও বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়।

এটি হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা হামলায় বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত একটি তৃণমূল পর্যায়ের আন্দোলন, যা ‘হিবাকুশা’ নামে পরিচিত। নোবেল কমিটি জানিয়েছে, নিহন হিডানকিও পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার প্রচেষ্টার জন্য এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্যর মাধ্যমে পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার যে মানবতাবিরোধী কাজ, তা তুলে ধরার জন্য এই সম্মানজনক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।

নোবেল পুরস্কারের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ১৯৪৫ সালের আগস্ট মাসে জাপানে পারমাণবিক বোমা হামলার প্রতিক্রিয়া হিসেবে এই সংস্থাটি বিশ্বব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলে। এর সদস্যরা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিপর্যয়মূলক মানবিক পরিণতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। ধীরে ধীরে সংস্থাটির আন্দোলন একটি শক্তিশালী আন্তর্জাতিক আদর্শ গড়ে ওঠে। সংস্থাটি পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারকে নৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা করেছে।

 ২০২৩ সালে শান্তিতে নোবেল পেয়েছিলেন ইরানের নার্গিস মোহাম্মাদি। ইরানি নারীদের নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়াই ও সবার জন্য মানবাধিকার ও স্বাধীনতার প্রচারের জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

যে কারনে শান্তিতে নোবেল পেল জাপানের মানবাধিকার সংগঠন 

প্রকাশের সময়ঃ ০৩:৪৮:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চলতি বছরের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন নিহন হিডানকিও। আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ও বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়।

এটি হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা হামলায় বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত একটি তৃণমূল পর্যায়ের আন্দোলন, যা ‘হিবাকুশা’ নামে পরিচিত। নোবেল কমিটি জানিয়েছে, নিহন হিডানকিও পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার প্রচেষ্টার জন্য এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্যর মাধ্যমে পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার যে মানবতাবিরোধী কাজ, তা তুলে ধরার জন্য এই সম্মানজনক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।

নোবেল পুরস্কারের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ১৯৪৫ সালের আগস্ট মাসে জাপানে পারমাণবিক বোমা হামলার প্রতিক্রিয়া হিসেবে এই সংস্থাটি বিশ্বব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলে। এর সদস্যরা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিপর্যয়মূলক মানবিক পরিণতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। ধীরে ধীরে সংস্থাটির আন্দোলন একটি শক্তিশালী আন্তর্জাতিক আদর্শ গড়ে ওঠে। সংস্থাটি পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারকে নৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা করেছে।

 ২০২৩ সালে শান্তিতে নোবেল পেয়েছিলেন ইরানের নার্গিস মোহাম্মাদি। ইরানি নারীদের নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়াই ও সবার জন্য মানবাধিকার ও স্বাধীনতার প্রচারের জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।