নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গঠনে আত্মনিয়োগ করব। গত ১৬ বছরের জেলজুলুম, নিপীড়ন, মামলা আর রাষ্ট্রের স্বাধীনতাহীন রাজনীতির দৌরাত্বে বিপরীত স্রোতে সকল অত্যাচার সহ্য করে রাজনীতি করে যাচ্ছি। নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্র দলের সাবেক আহবায়ক ও সভাপতি পদ প্রত্যাশী জুবায়ের রহমান জিকু এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিএনপি দীর্ঘ দেড় দশক ধরে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করেছে। এই সংগ্রামের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমিও একাধিকবার কারাবরণ করে নিপীড়নের স্বীকার হয়েছি। ২০১৮ সালে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তি উপলক্ষে ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সস্টিটিউটে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন শেষে বাড়ি ফেরার পথেও কারারুদ্ধ হয়ে তিনমাস কারাবন্দী থেকে মুক্ত হই। একবার নয় বারবারই জেলজুলুমের নিগ্রহের মুখোমুখি হয়েছি।

 আগামী ছাত্র রাজনীতিতে এগিয়ে নিতে যদি দল আমার ওপর আস্থা রেখে জেলা ছাত্রদলের দায়িত্ব অর্পন করে তাহলে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সৈনিক হিসেবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও জননেতা তারেক রহমানের একজন একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে নিরলসভাবে আমি পূর্বের মতো কাজ করে যাবো। তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে আমাদের কর্মীরা বুক উঁচু করে রক্ত দিয়ে এসেছে। শহীদের রক্তের প্রতি আমাদের নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের শপথ আছে গণঅভ্যুত্থান যেন ব্যর্থ না হয় সেজন্য আমাদেরকে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। যদিও শিক্ষাঙ্গনে এ প্রজন্ম ছাত্রলীগের অত্যাচারে বিরক্ত, তারা ছাত্রদলের রাজনীতি দেখেনি। আমরা কলঙ্ক মুছে তাদের কল্যাণমুখী রাজনীতি উপহার দিতে প্রতিশ্রæতিবদ্ধ। দেশবাসীকে কাঁদিয়েছে, ছাত্রদল এমন নির্মমতা লালন করে না। । দেশনায়ক তারেক রহমানের রাজনৈতিক কার্যক্রম ইতোমধ্যে সবার প্রশংসা কুড়াচ্ছে। আমরা ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী এবং আশাবাদী। আগামী ছাত্র রাজনীতিতে এগিয়ে নিতে যদি দল আমার ওপর আস্থা রেখে জেলা ছাত্রদলের দায়িত্ব অর্পন করে তাহলে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সৈনিক হিসেবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও জননেতা তারেক রহমানের একজন একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে নিরলসভাবে আমি কাজ করে যাবো।