০৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেখ হাসিনাকে ভারত ফেরত না দিলেও বিচার চলবে; টবি ক্যাডম্যান

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ১২:১৭:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারত কি করবে জানি না, তবে ভারত যদি না দেয় তাহলে তার অনুপস্থিতিতে বিচার চলবে বলে মত দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের বিশেষ পরামর্শক টবি ক্যাডম্যান।

 বুধবার প্রসিকিউশন টিম-তদন্ত সংস্থার বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

টবি ক্যাডম্যান বলেন, জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচারে আন্তর্জাতিক মান মেনে চলা হচ্ছে। ট্রাইব্যুনালের দু’একটি ধারা আলোচনার মাধ্যমে সংশোধন করা যেতে পারে।

গণহত্যার বিচার নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

এর আগে সকাল ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আসেন চিফ প্রসিকিউটরের বিশেষ পরামর্শক আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন বিশেষজ্ঞ টবি ক্যাডম্যান। পরে জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর ও তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

এসময় বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদার প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও তদন্ত সংস্থার প্রধানরা।

এর আগে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের বিশেষ পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় লন্ডনভিত্তিক গার্নিকা ৩৭ ল’ ফার্মের যুগ্ম প্রধান টবি ক্যাডম্যানকে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে এসেছিলেন টবি ক্যাডম্যান। গত ২ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় ওই সাক্ষাৎ হয়েছিল।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

দেবহাটা জলবদ্ধতা নিরাসনে অবৈধ নেট,পাটা, অপসারণ করলেন নির্বাহী কর্মকর্তা

শেখ হাসিনাকে ভারত ফেরত না দিলেও বিচার চলবে; টবি ক্যাডম্যান

প্রকাশের সময়ঃ ১২:১৭:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারত কি করবে জানি না, তবে ভারত যদি না দেয় তাহলে তার অনুপস্থিতিতে বিচার চলবে বলে মত দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের বিশেষ পরামর্শক টবি ক্যাডম্যান।

 বুধবার প্রসিকিউশন টিম-তদন্ত সংস্থার বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

টবি ক্যাডম্যান বলেন, জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচারে আন্তর্জাতিক মান মেনে চলা হচ্ছে। ট্রাইব্যুনালের দু’একটি ধারা আলোচনার মাধ্যমে সংশোধন করা যেতে পারে।

গণহত্যার বিচার নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

এর আগে সকাল ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আসেন চিফ প্রসিকিউটরের বিশেষ পরামর্শক আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন বিশেষজ্ঞ টবি ক্যাডম্যান। পরে জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর ও তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

এসময় বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদার প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও তদন্ত সংস্থার প্রধানরা।

এর আগে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের বিশেষ পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় লন্ডনভিত্তিক গার্নিকা ৩৭ ল’ ফার্মের যুগ্ম প্রধান টবি ক্যাডম্যানকে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে এসেছিলেন টবি ক্যাডম্যান। গত ২ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় ওই সাক্ষাৎ হয়েছিল।