০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. ইউনূসের ভাষণ

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ০২:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মিশরের রাজধানী কায়রোতে আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ১১তম ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের একটি বিশেষ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টিতে যান।

আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. সালামা দাউদ ড. ইউনূসকে স্বাগত জানান। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. মাহমুদ সিদ্দিকও উপস্থিত ছিলেন।

ডি-৮ সংস্থা বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান এবং তুরস্কের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

১৯৯৭ সালের ১৫ জুন ইস্তাম্বুল ঘোষণার মাধ্যমে এ সংস্থার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। সংস্থার লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অবস্থানের উন্নয়ন, বাণিজ্য সম্পর্কের বহুমুখীকরণ, নতুন সুযোগ সৃষ্টি, আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. ইউনূসের ভাষণ

প্রকাশের সময়ঃ ০২:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মিশরের রাজধানী কায়রোতে আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ১১তম ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের একটি বিশেষ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টিতে যান।

আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. সালামা দাউদ ড. ইউনূসকে স্বাগত জানান। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. মাহমুদ সিদ্দিকও উপস্থিত ছিলেন।

ডি-৮ সংস্থা বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান এবং তুরস্কের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

১৯৯৭ সালের ১৫ জুন ইস্তাম্বুল ঘোষণার মাধ্যমে এ সংস্থার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। সংস্থার লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অবস্থানের উন্নয়ন, বাণিজ্য সম্পর্কের বহুমুখীকরণ, নতুন সুযোগ সৃষ্টি, আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।