০১:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খাবার কম পড়ায় রাগে বিদায় নিচ্ছিল বরযাত্রীরা, অতঃপর শ্রীঘরে বিয়ে 

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ০১:৫৯:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

আলোকিত কন্ঠ ডেস্কঃ বিয়ে বাড়িতে খাবার কম পড়েছিল। আর তাতেই রেগে চলে যাচ্ছিলেন বরের বাড়ির লোকজন। এদিকে বরযাত্রী চলে গেলে বড় বিপদ হবে। পরিবারের সম্মান যাবে।

এমন পরিস্থিতিতে কনে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে বরের বাড়ির লোকজনকে থানায় নিয়ে যায়। সেখানেই বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন হয়। গত রবিবার রাতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সুরাটের লক্ষ্মীনগরে এ ঘটনা ঘটেছে।

রাহুল প্রমোদ মোহন্ত ও অঞ্জলি কুমারী মিতুসিংয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। এ আয়োজনে খাবার কিছুটা কম পড়ায় রেগে যান বরযাত্রীরা। বরের বাড়ির লোকজন জানিয়ে দেন, এই মেয়ের সঙ্গে তাদের ছেলের বিয়ে দেবেন না। এরপরই কনে সোজা ফোন করেন ১০০ নম্বরে।

পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়।

থানার ইন্সপেক্টর আরবি গোজিয়া জানিয়েছেন, আমাদের সান্ত্বনাকেন্দ্র রয়েছে। নারী হেল্প ডেস্ক রয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি।আমরা বরকেও বুঝিয়েছি।

তাদের আমরা বুঝিয়েছি, এমন ছোটখাটো বিষয়ে বিয়ে ভেঙে দেওয়াটা ঠিক হবে না। কনের বাবা অনেক আয়োজন করেছিলেন। বর বিষয়টি বুঝেছিলেন। কিন্তু তিনি আর বিয়েবাড়িতে যেতে চাননি। কারণ সেখানে আবার সমস্যা হতে পারে। এরপর বর-কনের সম্মতিতে থানাতেই মালাবদল হয়। বিদায়ি পর্বও হয়েছে থানাতেই। পুলিশই মালাসহ অন্যান্য সামগ্রী নিয়ে এসেছিল।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্তান টাইমস

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

মানিকগঞ্জে দাওয়াতি মিছিল অনুষ্ঠিত

খাবার কম পড়ায় রাগে বিদায় নিচ্ছিল বরযাত্রীরা, অতঃপর শ্রীঘরে বিয়ে 

প্রকাশের সময়ঃ ০১:৫৯:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আলোকিত কন্ঠ ডেস্কঃ বিয়ে বাড়িতে খাবার কম পড়েছিল। আর তাতেই রেগে চলে যাচ্ছিলেন বরের বাড়ির লোকজন। এদিকে বরযাত্রী চলে গেলে বড় বিপদ হবে। পরিবারের সম্মান যাবে।

এমন পরিস্থিতিতে কনে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে বরের বাড়ির লোকজনকে থানায় নিয়ে যায়। সেখানেই বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন হয়। গত রবিবার রাতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সুরাটের লক্ষ্মীনগরে এ ঘটনা ঘটেছে।

রাহুল প্রমোদ মোহন্ত ও অঞ্জলি কুমারী মিতুসিংয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। এ আয়োজনে খাবার কিছুটা কম পড়ায় রেগে যান বরযাত্রীরা। বরের বাড়ির লোকজন জানিয়ে দেন, এই মেয়ের সঙ্গে তাদের ছেলের বিয়ে দেবেন না। এরপরই কনে সোজা ফোন করেন ১০০ নম্বরে।

পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়।

থানার ইন্সপেক্টর আরবি গোজিয়া জানিয়েছেন, আমাদের সান্ত্বনাকেন্দ্র রয়েছে। নারী হেল্প ডেস্ক রয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি।আমরা বরকেও বুঝিয়েছি।

তাদের আমরা বুঝিয়েছি, এমন ছোটখাটো বিষয়ে বিয়ে ভেঙে দেওয়াটা ঠিক হবে না। কনের বাবা অনেক আয়োজন করেছিলেন। বর বিষয়টি বুঝেছিলেন। কিন্তু তিনি আর বিয়েবাড়িতে যেতে চাননি। কারণ সেখানে আবার সমস্যা হতে পারে। এরপর বর-কনের সম্মতিতে থানাতেই মালাবদল হয়। বিদায়ি পর্বও হয়েছে থানাতেই। পুলিশই মালাসহ অন্যান্য সামগ্রী নিয়ে এসেছিল।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্তান টাইমস