০৬:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যশোরে মেয়েদের শোবার ঘরে সিসি ক্যামেরার সেই ক্বওমি মাদ্রাসাটি বন্ধ ঘোষণা

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ০৪:২৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
  • ১৯৪ বার পড়া হয়েছে

 

বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধিঃ যশোরের শার্শা উপজেলার নাভারণে অবস্থিত ফাতিমাজ্জোহরা ক্বওমি মহিলা মাদ্রাসাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মেয়েদের শোবার কক্ষে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের অভিযোগের পর গত শুক্রবার (১১ এপ্রিল) স্থানীয় প্রশাসন ও ক্বওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের যৌথ সিদ্ধান্তে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

উপজেলা প্রশাসন ও মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে মাদ্রাসাটি বন্ধের পাশাপাশি সব ছাত্রীকে পরিবারের কাছে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ভবিষ্যতে মাদ্রাসাটির অবস্থান নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবেন।

শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. কাজী নাজিব হাসান জানান, বৈঠকে ক্বওমি বোর্ডের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাওলানা আনোয়ারুল কামির যশোরীসহ ৩০ জন নেতা উপস্থিত ছিলেন। মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা তরিকুল ইসলাম ঘটনায় নিজের ভুল স্বীকার করে লিখিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পক্ষ থেকে এখন থেকে কোনো মেয়েদের মাদ্রাসায় সিসি ক্যামেরা ব্যবহার না করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য: গত বুধবার (৯ এপ্রিল) অভিভাবকের অভিযোগের পর পুলিশ মেয়েদের হোস্টেল থেকে দুটি সিসি ক্যামেরাসহ মোট ১৬টি ক্যামেরা জব্দ করে।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

৩ মামলায় সাবেক মেয়র আইভীর জামিন আবেদন না মঞ্জুর

যশোরে মেয়েদের শোবার ঘরে সিসি ক্যামেরার সেই ক্বওমি মাদ্রাসাটি বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশের সময়ঃ ০৪:২৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

 

বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধিঃ যশোরের শার্শা উপজেলার নাভারণে অবস্থিত ফাতিমাজ্জোহরা ক্বওমি মহিলা মাদ্রাসাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মেয়েদের শোবার কক্ষে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের অভিযোগের পর গত শুক্রবার (১১ এপ্রিল) স্থানীয় প্রশাসন ও ক্বওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের যৌথ সিদ্ধান্তে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

উপজেলা প্রশাসন ও মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে মাদ্রাসাটি বন্ধের পাশাপাশি সব ছাত্রীকে পরিবারের কাছে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ভবিষ্যতে মাদ্রাসাটির অবস্থান নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবেন।

শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. কাজী নাজিব হাসান জানান, বৈঠকে ক্বওমি বোর্ডের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাওলানা আনোয়ারুল কামির যশোরীসহ ৩০ জন নেতা উপস্থিত ছিলেন। মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা তরিকুল ইসলাম ঘটনায় নিজের ভুল স্বীকার করে লিখিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পক্ষ থেকে এখন থেকে কোনো মেয়েদের মাদ্রাসায় সিসি ক্যামেরা ব্যবহার না করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য: গত বুধবার (৯ এপ্রিল) অভিভাবকের অভিযোগের পর পুলিশ মেয়েদের হোস্টেল থেকে দুটি সিসি ক্যামেরাসহ মোট ১৬টি ক্যামেরা জব্দ করে।