০৭:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপুর পক্ষ থেকে রূপগঞ্জ বাসিকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাহাঙ্গীর আলম

 

রুপগঞ্জঃ  বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদি দল বিএনপির নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ন আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দিপুর পক্ষ থেকে সকল রূপগঞ্জ বাসিকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক ও প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন কায়েত পাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের কে আরো বলেন জিলহজ মাসের দশ তারিখে জামাতে ঈদুল আজহার নামাজ সমাপনের পর মুসলমানরা গরু, ছাগল, ভেড়া,উট বা দুম্বা প্রভৃতি পশু কোরবানি করেন। ঈদের দিন গরিব,অনাথ-ইয়াতিমদের আপন দুঃখ-অভাব সম্পূর্ণ বিস্মৃত হয়ে যায়।

এ পবিত্র ঈদ উপলক্ষে মুসলিম জাতি শুধু আনন্দ উপভোগ করে না,দীন-দুঃখীদের নির্দিষ্ট পরিমাণ কোরবানির গোশত, অকাতরে অন্ন ও অর্থ দান করে প্রচুর পুণ্য অর্জন করে।সমাজের অসহায় দুঃখীদের মন সেদিন আনন্দে আহ্লাদিত হতে থাকে।মানুষের জীবনে সব জিনিসের চেয়ে আল্লাহ এবং তার নির্দেশকে স্থান দেওয়ার শিক্ষা রয়েছে এ কোরবানিতে।

আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টির জন্য জীবনের প্রিয়তম বস্তুকে হারাতে হলেও তা থেকে পিছিয়ে যাওয়া যাবে না। এ মহান আত্মত্যাগের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই মুসলিম উম্মাহর মাঝে কোরবানির প্রচলন হয়। প্রতিবছর ঈদুল আজহা মুসলিম জাহানে এসে মুসলিম জাতির ঈমানী দুর্বলতা,চারিত্রিক কলুষতা দূর করে ত্যাগের উজ্জ্বল ঈমানী শক্তিকে বলিয়ান ও মজবুত করে মুসলমান জাতি এ কোরবানির মাধ্যমে।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

শার্শায় নাশকতা মামলায় ইয়ানূরসহ ১০ আসামী কারাগারে

মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপুর পক্ষ থেকে রূপগঞ্জ বাসিকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাহাঙ্গীর আলম

প্রকাশের সময়ঃ ০২:২৭:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫

 

রুপগঞ্জঃ  বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদি দল বিএনপির নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ন আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দিপুর পক্ষ থেকে সকল রূপগঞ্জ বাসিকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক ও প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন কায়েত পাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের কে আরো বলেন জিলহজ মাসের দশ তারিখে জামাতে ঈদুল আজহার নামাজ সমাপনের পর মুসলমানরা গরু, ছাগল, ভেড়া,উট বা দুম্বা প্রভৃতি পশু কোরবানি করেন। ঈদের দিন গরিব,অনাথ-ইয়াতিমদের আপন দুঃখ-অভাব সম্পূর্ণ বিস্মৃত হয়ে যায়।

এ পবিত্র ঈদ উপলক্ষে মুসলিম জাতি শুধু আনন্দ উপভোগ করে না,দীন-দুঃখীদের নির্দিষ্ট পরিমাণ কোরবানির গোশত, অকাতরে অন্ন ও অর্থ দান করে প্রচুর পুণ্য অর্জন করে।সমাজের অসহায় দুঃখীদের মন সেদিন আনন্দে আহ্লাদিত হতে থাকে।মানুষের জীবনে সব জিনিসের চেয়ে আল্লাহ এবং তার নির্দেশকে স্থান দেওয়ার শিক্ষা রয়েছে এ কোরবানিতে।

আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টির জন্য জীবনের প্রিয়তম বস্তুকে হারাতে হলেও তা থেকে পিছিয়ে যাওয়া যাবে না। এ মহান আত্মত্যাগের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই মুসলিম উম্মাহর মাঝে কোরবানির প্রচলন হয়। প্রতিবছর ঈদুল আজহা মুসলিম জাহানে এসে মুসলিম জাতির ঈমানী দুর্বলতা,চারিত্রিক কলুষতা দূর করে ত্যাগের উজ্জ্বল ঈমানী শক্তিকে বলিয়ান ও মজবুত করে মুসলমান জাতি এ কোরবানির মাধ্যমে।