১১:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কালীগঞ্জে জনগণকে সেবা দিতে অপেক্ষায় থাকেন চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন

 

লালমনিরহাটঃ সেবা প্রত্যাশী জনগণ যেখানে ইউনিয়ন পরিষদে এসে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষায় থাকতেন,অনেকে আবার একটি স্বাক্ষরের জন্য দিনের পর দিন চেয়ারম্যানকে খুঁজে বেড়াতেন স্বাক্ষরের জন্য। যে কারণে চেয়ারম্যানের প্রতি অতিষ্ট ছিলেন সাধারণ মানুষ। সেখানে এর উল্টো চিত্র দেখা গেছে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার ০৪ নং দলগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে।

নিজ ইউনিয়ন পরিষদে সেবা প্রত্যাশী জনগণের হয়রানি রোধে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন। নাগরিক সনদপত্র, প্রত্যায়নপত্র, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, ওয়ারিশান সার্টিফিকেট, ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে ই-সেবা প্রদান, ভাতা গ্রহিতাদের বিভিন্ন সমস্যা নিরসনে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।

নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন তিনি ।

বিগত মেয়াদে যারা চেয়ারম্যান ছিলেন, তাদেরকে পরিষদে ঠিকমত পাওয়া যেত না। একটি স্বাক্ষরের জন্য ঘুরতে হয়েছিল। আর এখন চেয়ারম্যানকে খুঁজতে হয়না, তিনিই দিনরাত অপেক্ষায় থাকেন সেবা দেয়ার জন্য।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র ভদ্র সদা,হাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে নেই কোন অহংকার । পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী ছোট বেলা থেকেই একজন সহজ-সরল-সৎ মনের অধিকারী ও মেধাবী মানুষ। যার ফলে ইউনিয়নবাসী তাকে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। দায়িত্ব নেয়ার পর তিনি সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।

তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন,কালভাট, ব্রীজ স্কুল,মাদ্রাসা,কবরস্থান,মসজিদ ,ঈদগাঁমাঠ সংস্কারসহ প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন যা এখনও চলমান আছে। তিনি গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে যাচ্ছেন। সমাজের মনিকোঠায় তিনি অপ্রতিরোধ্য চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত, যার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সুন্দর ও সুষ্ঠভাবে এলাকার উন্নয়নে সরকার ঘোষিত প্রতিটি কার্যক্রম সুন্দর ও সফলভাবে সম্পাদন করে যাচ্ছেন।

অন্যদিকে বিগত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শালিস বাণিজ্য ও মেম্বারদের থেকে বিভিন্ন প্রকল্পে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ থাকলেও বর্তমান চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ নেই। বরং তিনি কাজের সচ্ছতা ও ডিজিটাল সেবায় নাগরিক হয়রানি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিয়েছেন।

তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন,কালভাট, ব্রীজ স্কুল,মাদ্রাসা,কবরস্থান,মসজিদ ,ঈদগাঁমাঠ সংস্কারসহ প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন এবং তিনি গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নবাসীর বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে যাচ্ছেন।

সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটি ইউনিয়নে জনগণের নানাবিধ কাজে চেয়ারম্যানের স্বাক্ষরের খুব প্রয়োজন। সেখানে একটি স্বাক্ষরের জন্য কেন মানুষকে দিনেরপর দিন ঘুরতে হবে? আমি নির্বাচনের আগেই ওয়াদা করেছি, জনগণের হয়রানি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। নির্বাচনী সেই ওয়াদা আমি অক্ষরে অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করছি। অনেক সময় অনেকে আমার কাছে সুযোগ সুবিধা নিতে আসে যখন তাদের স্বার্থ হাসিল না হয় ঠিক তখনই তারা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায়।

বিভিন্ন প্রকল্পের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প আমি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

দেবহাটা উপজেলা কৃষক দলের সাবেক সভাপতির মায়ের জানাযা সম্পন্ন

কালীগঞ্জে জনগণকে সেবা দিতে অপেক্ষায় থাকেন চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন

প্রকাশের সময়ঃ ০৪:৪১:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫

 

লালমনিরহাটঃ সেবা প্রত্যাশী জনগণ যেখানে ইউনিয়ন পরিষদে এসে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষায় থাকতেন,অনেকে আবার একটি স্বাক্ষরের জন্য দিনের পর দিন চেয়ারম্যানকে খুঁজে বেড়াতেন স্বাক্ষরের জন্য। যে কারণে চেয়ারম্যানের প্রতি অতিষ্ট ছিলেন সাধারণ মানুষ। সেখানে এর উল্টো চিত্র দেখা গেছে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার ০৪ নং দলগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে।

নিজ ইউনিয়ন পরিষদে সেবা প্রত্যাশী জনগণের হয়রানি রোধে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন। নাগরিক সনদপত্র, প্রত্যায়নপত্র, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, ওয়ারিশান সার্টিফিকেট, ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে ই-সেবা প্রদান, ভাতা গ্রহিতাদের বিভিন্ন সমস্যা নিরসনে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।

নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন তিনি ।

বিগত মেয়াদে যারা চেয়ারম্যান ছিলেন, তাদেরকে পরিষদে ঠিকমত পাওয়া যেত না। একটি স্বাক্ষরের জন্য ঘুরতে হয়েছিল। আর এখন চেয়ারম্যানকে খুঁজতে হয়না, তিনিই দিনরাত অপেক্ষায় থাকেন সেবা দেয়ার জন্য।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র ভদ্র সদা,হাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে নেই কোন অহংকার । পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী ছোট বেলা থেকেই একজন সহজ-সরল-সৎ মনের অধিকারী ও মেধাবী মানুষ। যার ফলে ইউনিয়নবাসী তাকে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। দায়িত্ব নেয়ার পর তিনি সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।

তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন,কালভাট, ব্রীজ স্কুল,মাদ্রাসা,কবরস্থান,মসজিদ ,ঈদগাঁমাঠ সংস্কারসহ প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন যা এখনও চলমান আছে। তিনি গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে যাচ্ছেন। সমাজের মনিকোঠায় তিনি অপ্রতিরোধ্য চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত, যার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সুন্দর ও সুষ্ঠভাবে এলাকার উন্নয়নে সরকার ঘোষিত প্রতিটি কার্যক্রম সুন্দর ও সফলভাবে সম্পাদন করে যাচ্ছেন।

অন্যদিকে বিগত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শালিস বাণিজ্য ও মেম্বারদের থেকে বিভিন্ন প্রকল্পে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ থাকলেও বর্তমান চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ নেই। বরং তিনি কাজের সচ্ছতা ও ডিজিটাল সেবায় নাগরিক হয়রানি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিয়েছেন।

তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন,কালভাট, ব্রীজ স্কুল,মাদ্রাসা,কবরস্থান,মসজিদ ,ঈদগাঁমাঠ সংস্কারসহ প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন এবং তিনি গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নবাসীর বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে যাচ্ছেন।

সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটি ইউনিয়নে জনগণের নানাবিধ কাজে চেয়ারম্যানের স্বাক্ষরের খুব প্রয়োজন। সেখানে একটি স্বাক্ষরের জন্য কেন মানুষকে দিনেরপর দিন ঘুরতে হবে? আমি নির্বাচনের আগেই ওয়াদা করেছি, জনগণের হয়রানি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। নির্বাচনী সেই ওয়াদা আমি অক্ষরে অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করছি। অনেক সময় অনেকে আমার কাছে সুযোগ সুবিধা নিতে আসে যখন তাদের স্বার্থ হাসিল না হয় ঠিক তখনই তারা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায়।

বিভিন্ন প্রকল্পের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প আমি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।