০২:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে বজ্রপাতে এক পল্লী চিকিৎসকের মৃত্যু

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ০৬:২৫:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
  • ১৫৫ বার পড়া হয়েছে

সহিদুল ইসলাম বিভাগীয় প্রতিনিধি রংপুর: কুড়িগ্রামে ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে হাতেম আলী (৩৮) নামে এক পল্লী চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৪ মে) সকাল ৮টার দিকে তার বাড়ির পাশে ধান কাঁটতে গিয়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে।

হাতেম আলী নাগেশ্বরী উপজেলার কালিগঞ্জ ইউনিয়নের কুমোদপুর এলাকার ছাফের আলীর ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, সকাল থেকে আকাশে ঘন মেঘ ও গুড়িগুড়ি বৃষ্টি পড়েছিল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে হাতেম আলী আরও কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে নিজের জমিতে ধান কাঁটতে যান। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে হাতেম আলী ঘটনাস্থলেই মারা যান। সেখান থেকে তার সঙ্গে থাকা অন্য কৃষকরা তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মদিনা আলী বলেন, ধান কাঁটতে গিয়ে বজ্রপাতে হাতেম আলী মারা যান। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের মাতম চলছে।
কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিৎ করে বলেন, এ ব্যাপারে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ না থাকলে মরদেহ দাফনের জন্য পরিবারকে অনুমতি দেওয়া হবে।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

সাতক্ষীরায় তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করছে পুলিশ

কুড়িগ্রামে বজ্রপাতে এক পল্লী চিকিৎসকের মৃত্যু

প্রকাশের সময়ঃ ০৬:২৫:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

সহিদুল ইসলাম বিভাগীয় প্রতিনিধি রংপুর: কুড়িগ্রামে ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে হাতেম আলী (৩৮) নামে এক পল্লী চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৪ মে) সকাল ৮টার দিকে তার বাড়ির পাশে ধান কাঁটতে গিয়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে।

হাতেম আলী নাগেশ্বরী উপজেলার কালিগঞ্জ ইউনিয়নের কুমোদপুর এলাকার ছাফের আলীর ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, সকাল থেকে আকাশে ঘন মেঘ ও গুড়িগুড়ি বৃষ্টি পড়েছিল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে হাতেম আলী আরও কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে নিজের জমিতে ধান কাঁটতে যান। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে হাতেম আলী ঘটনাস্থলেই মারা যান। সেখান থেকে তার সঙ্গে থাকা অন্য কৃষকরা তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মদিনা আলী বলেন, ধান কাঁটতে গিয়ে বজ্রপাতে হাতেম আলী মারা যান। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের মাতম চলছে।
কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিৎ করে বলেন, এ ব্যাপারে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ না থাকলে মরদেহ দাফনের জন্য পরিবারকে অনুমতি দেওয়া হবে।