০১:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেরপুরে নিখোঁজের ৩৬ ঘণ্টা পর ডোবা থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

 

শেরপুরঃ শেরপুরে নিখোঁজের ৩৬ ঘণ্টা পর ডোবা থেকে আব্দুল মোতালেব ওরফে হাজী মিয়া (৬৫) নামের এক মনোহারি ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৪অক্টোবর) বিকেলে শহরের সাতানীপাড়া এলাকার হরিজন পল্লীর পেছনের একটি ডোবা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত মোতালেব পার্শ্ববর্তী গোপালবাড়ী এলাকার মৃত আবেদ আলীর ছেলে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে মোতালেব বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেননি। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও কোনো সন্ধান না পেয়ে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। শনিবার বিকেলে শহরের সাতানীপাড়া এলাকার হরিজন পল্লীর পেছনের ডোবা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে।

এ বিষয়ে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জোবায়দুল আলম জানান, মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মরদেহের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

শ্রীবরদীতে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে নিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ ও জরিমানা আদায়

শেরপুরে নিখোঁজের ৩৬ ঘণ্টা পর ডোবা থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশের সময়ঃ ১২:৩৩:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

 

শেরপুরঃ শেরপুরে নিখোঁজের ৩৬ ঘণ্টা পর ডোবা থেকে আব্দুল মোতালেব ওরফে হাজী মিয়া (৬৫) নামের এক মনোহারি ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৪অক্টোবর) বিকেলে শহরের সাতানীপাড়া এলাকার হরিজন পল্লীর পেছনের একটি ডোবা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত মোতালেব পার্শ্ববর্তী গোপালবাড়ী এলাকার মৃত আবেদ আলীর ছেলে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে মোতালেব বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেননি। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও কোনো সন্ধান না পেয়ে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। শনিবার বিকেলে শহরের সাতানীপাড়া এলাকার হরিজন পল্লীর পেছনের ডোবা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে।

এ বিষয়ে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জোবায়দুল আলম জানান, মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মরদেহের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।