১২:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মোহাম্মদপুরের ‘রক্তচোষা’ জনি গ্রেপ্তার

  • নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • প্রকাশের সময়ঃ ০৫:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ২৪৫৯ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার চিহ্নিত ছিনতাইকারী, পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী মো. মনির হোসেন ওরফে মো. জনি মিয়া ওরফে ‘রক্তচোষা’ জনিকে (৩৫) বিদেশি পিস্তল ও ৫ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেপ্তার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন উপ-পুলিশ কমিশনার এইচ এম আজিমুল হক।

তিনি বলেন, দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মো. তোফাজ্জল হোসেনের নেতৃত্বে উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহরিয়ার আলম, চয়ন সাহা ও আদনান বিন আজাদসহ মোহাম্মদপুর থানার একটি টিম তুরাগ নদী সংলগ্ন একতা হাউজিং এলাকা থেকে জনিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছে একটি বিদেশি পিস্তল, ৫ রাউন্ড গুলি ও ৩০০ গ্রাম হেরোইন পাওয়া যায়।

উপ-পুলিশ কমিশনার বলেন, তার নামে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন অপরাধে ১৪টি মামলা রয়েছে। সে মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান, চন্দ্রিমা মডেল টাউন, একতা হাউজিং, নবীনগর হাউজিং ও বসিলা এলাকা এবং আদাবর থানা এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, মারামারি ও মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। তাকে এই এলাকার ত্রাস বলা চলে। এমন কোনো অপরাধ নেই যে সে করেনি। একবার তাকে আটক করতে গেলে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশের এসআইকে কুপিয়ে সে আহত করেছিল। রক্তচোষা জনিকে গ্রেপ্তারের খবর শুনে এলাকার অনেক আনন্দিত।

Tag :

Write Your Comment

About Author Information

জনপ্রিয়

নওপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের কমিটি গঠন, আহ্বায়ক মহসিন সদস্য সচিব সুমন

মোহাম্মদপুরের ‘রক্তচোষা’ জনি গ্রেপ্তার

প্রকাশের সময়ঃ ০৫:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার চিহ্নিত ছিনতাইকারী, পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী মো. মনির হোসেন ওরফে মো. জনি মিয়া ওরফে ‘রক্তচোষা’ জনিকে (৩৫) বিদেশি পিস্তল ও ৫ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেপ্তার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন উপ-পুলিশ কমিশনার এইচ এম আজিমুল হক।

তিনি বলেন, দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মো. তোফাজ্জল হোসেনের নেতৃত্বে উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহরিয়ার আলম, চয়ন সাহা ও আদনান বিন আজাদসহ মোহাম্মদপুর থানার একটি টিম তুরাগ নদী সংলগ্ন একতা হাউজিং এলাকা থেকে জনিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছে একটি বিদেশি পিস্তল, ৫ রাউন্ড গুলি ও ৩০০ গ্রাম হেরোইন পাওয়া যায়।

উপ-পুলিশ কমিশনার বলেন, তার নামে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন অপরাধে ১৪টি মামলা রয়েছে। সে মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান, চন্দ্রিমা মডেল টাউন, একতা হাউজিং, নবীনগর হাউজিং ও বসিলা এলাকা এবং আদাবর থানা এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, মারামারি ও মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। তাকে এই এলাকার ত্রাস বলা চলে। এমন কোনো অপরাধ নেই যে সে করেনি। একবার তাকে আটক করতে গেলে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশের এসআইকে কুপিয়ে সে আহত করেছিল। রক্তচোষা জনিকে গ্রেপ্তারের খবর শুনে এলাকার অনেক আনন্দিত।