০৭:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আপিল বিভাগেও খালেদা জিয়ার খালাসের রায় বহাল

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময়ঃ ১১:৪৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

আলোকিত কন্ঠ ডেস্কঃ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার খালাসের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৩ মার্চ) সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

এর আগে, গত ২৭ নভেম্বর এই মামলায় বেগম খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস দেন হাইকোর্ট। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশন।

২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা করা হয়। ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে দুদক মামলাটি করে।

তদন্ত শেষে ২০১২ সালে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। মামলায় অপর তিন আসামি হলেন হারিছ চৌধুরী (প্রয়াত), জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং মনিরুল ইসলাম খান।

২০১৪ সালের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ২০১৮ সালের অক্টোবরে খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছিলেন বিশেষ জজ আদালত। একই সঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে ৫ আগস্টে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর একে একে আইনি প্রক্রিয়ায় সব মামলা থেকে খালাস পান বিএনপি চেয়ারপারসন।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

মানিকগঞ্জে জামায়াত নেতাকর্মীদের স্বেচ্ছাশ্রমে এক কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার

আপিল বিভাগেও খালেদা জিয়ার খালাসের রায় বহাল

প্রকাশের সময়ঃ ১১:৪৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫

আলোকিত কন্ঠ ডেস্কঃ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার খালাসের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৩ মার্চ) সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

এর আগে, গত ২৭ নভেম্বর এই মামলায় বেগম খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস দেন হাইকোর্ট। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশন।

২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা করা হয়। ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে দুদক মামলাটি করে।

তদন্ত শেষে ২০১২ সালে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। মামলায় অপর তিন আসামি হলেন হারিছ চৌধুরী (প্রয়াত), জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং মনিরুল ইসলাম খান।

২০১৪ সালের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ২০১৮ সালের অক্টোবরে খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছিলেন বিশেষ জজ আদালত। একই সঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে ৫ আগস্টে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর একে একে আইনি প্রক্রিয়ায় সব মামলা থেকে খালাস পান বিএনপি চেয়ারপারসন।