০৫:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেবহাটায় ২১ দিনের সন্তান কে বাঁচাতে আর্থিক সাহায্য চেয়ে পরিবারের আকুতি

সাতক্ষীরাঃ সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলা কোঁড়া গ্রামের মহিবুল্লাহ’র স্ত্রীর ২১ দিন আগে একটি মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়।কিন্তু জন্মের ২ দিন পরে দেখা যায় তার পেটের ভিতরে নড়ি পেচিয়ে আছে এমন কি তার পায়খানার নাড়ি নাই।

শিশু ডাক্তার দেখানোর পর সকল পরিক্ষা শেষে দেখা যায় তাকে অপরেশন করা লাগবে, অসহায় পরিবারটি টাকা না থাকায় মানুষের হাতে পায়ে ধরে টোটাল ১লক্ষ ১৩ হাজার টাকা খরচ করে বাচ্চাটির সাতক্ষীরা ডক্টর ল্যাব এন্ড হাসপাতালে অপারেশন করা হয়।

তারপরও আগামী ৩মাস পর ও তার কিছুদিন পরে আবার ১ বার মোট ৩ বার অপারেশন করা লাগবে কিন্তু বাচ্চার পিতার পক্ষে এত টাকা জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না, তাদের পরিবারের আয়ের মানুষ একমাত্র বাচ্চার পিতা তার দৈনিক ইনকাম মাত্র ৩-৪ শত টাকা বর্তমানে বাচ্চার ঔষধ দুধ কিনেই দৈনিক ইনকামের টাকা শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই পরিবারটি বর্তমান বড় মানবতার জীবন যাপন করছে।

তাই সমাজের বৃত্তবান মানুষের কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়ে আকুতি জানিয়েছে। ১৬ই আগস্ট সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় পরিবারটি কোন রকম একটি ঘরে বসবাস করছে, বাচ্চার পরবর্তী চিকিৎসার জন্য যে নিজের কিছু জমি বিক্রি করে দিবে তখন ভিটে ছাড়া হয়ে যাবে। মেয়ের মা আয়েশা খাতুন কাঁদতে কাঁদতে বলেন, দ্বিতীয় অপারেশন করার জন্য প্রায় ২ লক্ষ টাকা প্রয়োজন আমার সন্তান আপনাদের সন্তান মনে করে আমাদের বাচ্চাটা বাঁচাতে যে যাহা পারেন সাহায্য করুন। আর্থিক সাহায্য পাঠানোর নাম্বার ০১৯৬৪৯৪১৭৩৩(বিকাশ, নগদ,রকেট)।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

মধুপুরে শিক্ষা সহায়ক উপকরণ ও নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

দেবহাটায় ২১ দিনের সন্তান কে বাঁচাতে আর্থিক সাহায্য চেয়ে পরিবারের আকুতি

প্রকাশের সময়ঃ ১০:১২:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

সাতক্ষীরাঃ সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলা কোঁড়া গ্রামের মহিবুল্লাহ’র স্ত্রীর ২১ দিন আগে একটি মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়।কিন্তু জন্মের ২ দিন পরে দেখা যায় তার পেটের ভিতরে নড়ি পেচিয়ে আছে এমন কি তার পায়খানার নাড়ি নাই।

শিশু ডাক্তার দেখানোর পর সকল পরিক্ষা শেষে দেখা যায় তাকে অপরেশন করা লাগবে, অসহায় পরিবারটি টাকা না থাকায় মানুষের হাতে পায়ে ধরে টোটাল ১লক্ষ ১৩ হাজার টাকা খরচ করে বাচ্চাটির সাতক্ষীরা ডক্টর ল্যাব এন্ড হাসপাতালে অপারেশন করা হয়।

তারপরও আগামী ৩মাস পর ও তার কিছুদিন পরে আবার ১ বার মোট ৩ বার অপারেশন করা লাগবে কিন্তু বাচ্চার পিতার পক্ষে এত টাকা জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না, তাদের পরিবারের আয়ের মানুষ একমাত্র বাচ্চার পিতা তার দৈনিক ইনকাম মাত্র ৩-৪ শত টাকা বর্তমানে বাচ্চার ঔষধ দুধ কিনেই দৈনিক ইনকামের টাকা শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই পরিবারটি বর্তমান বড় মানবতার জীবন যাপন করছে।

তাই সমাজের বৃত্তবান মানুষের কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়ে আকুতি জানিয়েছে। ১৬ই আগস্ট সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় পরিবারটি কোন রকম একটি ঘরে বসবাস করছে, বাচ্চার পরবর্তী চিকিৎসার জন্য যে নিজের কিছু জমি বিক্রি করে দিবে তখন ভিটে ছাড়া হয়ে যাবে। মেয়ের মা আয়েশা খাতুন কাঁদতে কাঁদতে বলেন, দ্বিতীয় অপারেশন করার জন্য প্রায় ২ লক্ষ টাকা প্রয়োজন আমার সন্তান আপনাদের সন্তান মনে করে আমাদের বাচ্চাটা বাঁচাতে যে যাহা পারেন সাহায্য করুন। আর্থিক সাহায্য পাঠানোর নাম্বার ০১৯৬৪৯৪১৭৩৩(বিকাশ, নগদ,রকেট)।