০৩:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মানবতার ফেরিওয়ালা মোজাম্মেল হোসেন মোল্লার পক্ষ থেকে মানবিক উদ্যোগ

  • স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশের সময়ঃ ০৮:৪৩:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
  • ৩৮৪ বার পড়া হয়েছে

 

মানিকগঞ্জঃ মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার উলাইল ইউনিয়ন পরিষদে অনুষ্ঠিত হলো এক ব্যতিক্রমধর্মী ও প্রশংসনীয় আয়োজন। ১৭ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার সকালে শতরুপা মানবিক উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের মহাসচিব ও মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে পরিচিত মোজাম্মেল হোসেন মোল্লার পক্ষ থেকে উলাইল ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশদের মাঝে বিশেষ উপহার প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন উলাইল ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান মোঃ আনিসুর রহমান আনিস। তিনি বলেন,
“গ্রাম পুলিশদের নিরলস পরিশ্রম, সততা ও দায়িত্ববোধের ফলেই ইউনিয়ন পর্যায়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং সেবা কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালিত হয়। তাঁদের এই অবদানের স্বীকৃতি দিতে মোজাম্মেল হোসেন মোল্লার এই উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয়।”

অনুষ্ঠানে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যে চেয়ারম্যান আনিস আরও বলেন, সমাজে যারা নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করেন, তাঁদের পাশে থেকে সম্মান জানানো আমাদের সবার কর্তব্য।

এই সময় উপস্থিত ছিলেন শতরুপা মানবিক উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সদস্য মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, উলাইল ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্যাবৃন্দ। তাঁরা সবাই এই মানবিক আয়োজনে অংশগ্রহণ করে আয়োজক এবং গ্রাম পুলিশদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

মোজাম্মেল হোসেন মোল্লা এক বার্তায় জানান,
“আমি সবসময় মানবিক কাজের পাশে থাকতে চাই। সমাজের পিছিয়ে পড়া ও গরিব মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমার প্রধান লক্ষ্য। এই উপহার ছোট হলেও তাঁদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা ও সম্মান জানানোর একটি প্রয়াস। ইনশাআল্লাহ, আগামীতেও আমি মানুষের পাশে থাকবো, যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করে যাবো।”

উল্লেখ্য, মোজাম্মেল হোসেন মোল্লা একজন মানবিক সংগঠক হিসেবে ইতোমধ্যেই স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পরিচিত নাম। তাঁর নেতৃত্বে শতরুপা মানবিক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন বিভিন্ন সময় গরিব-দুঃখী, অসহায় ও অসুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।

এই অনুষ্ঠানটি ছিল মানবতা, দায়িত্ববোধ এবং সামাজিক শ্রদ্ধাবোধের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, যা সমাজে ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দেয় এবং অন্যদেরকেও অনুপ্রাণিত করে মানবিক কাজে অংশ নিতে।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয়

আশুলিয়ায় জামগড়া আর্মি ক্যাম্পের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের সুচিকিৎসা প্রদান

মানবতার ফেরিওয়ালা মোজাম্মেল হোসেন মোল্লার পক্ষ থেকে মানবিক উদ্যোগ

প্রকাশের সময়ঃ ০৮:৪৩:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

 

মানিকগঞ্জঃ মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার উলাইল ইউনিয়ন পরিষদে অনুষ্ঠিত হলো এক ব্যতিক্রমধর্মী ও প্রশংসনীয় আয়োজন। ১৭ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার সকালে শতরুপা মানবিক উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের মহাসচিব ও মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে পরিচিত মোজাম্মেল হোসেন মোল্লার পক্ষ থেকে উলাইল ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশদের মাঝে বিশেষ উপহার প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন উলাইল ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান মোঃ আনিসুর রহমান আনিস। তিনি বলেন,
“গ্রাম পুলিশদের নিরলস পরিশ্রম, সততা ও দায়িত্ববোধের ফলেই ইউনিয়ন পর্যায়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং সেবা কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালিত হয়। তাঁদের এই অবদানের স্বীকৃতি দিতে মোজাম্মেল হোসেন মোল্লার এই উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয়।”

অনুষ্ঠানে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যে চেয়ারম্যান আনিস আরও বলেন, সমাজে যারা নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করেন, তাঁদের পাশে থেকে সম্মান জানানো আমাদের সবার কর্তব্য।

এই সময় উপস্থিত ছিলেন শতরুপা মানবিক উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সদস্য মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, উলাইল ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্যাবৃন্দ। তাঁরা সবাই এই মানবিক আয়োজনে অংশগ্রহণ করে আয়োজক এবং গ্রাম পুলিশদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

মোজাম্মেল হোসেন মোল্লা এক বার্তায় জানান,
“আমি সবসময় মানবিক কাজের পাশে থাকতে চাই। সমাজের পিছিয়ে পড়া ও গরিব মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমার প্রধান লক্ষ্য। এই উপহার ছোট হলেও তাঁদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা ও সম্মান জানানোর একটি প্রয়াস। ইনশাআল্লাহ, আগামীতেও আমি মানুষের পাশে থাকবো, যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করে যাবো।”

উল্লেখ্য, মোজাম্মেল হোসেন মোল্লা একজন মানবিক সংগঠক হিসেবে ইতোমধ্যেই স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পরিচিত নাম। তাঁর নেতৃত্বে শতরুপা মানবিক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন বিভিন্ন সময় গরিব-দুঃখী, অসহায় ও অসুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।

এই অনুষ্ঠানটি ছিল মানবতা, দায়িত্ববোধ এবং সামাজিক শ্রদ্ধাবোধের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, যা সমাজে ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দেয় এবং অন্যদেরকেও অনুপ্রাণিত করে মানবিক কাজে অংশ নিতে।